🖳 Go
to “ Run “ – tree লিখে এন্টার করুন।
🖳 Go to “ Run“ – prefetch
লিখে এন্টার করুন।( একটা নতুন উইন্ডো আসবে সব ফোল্ডার এবং ফাইল ডিলিট করুন।
🖳 Go to “ Run“ – temp
লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
🖳 Go to “ Run“ – %temp%
লিখে এন্টার করুন। এখন টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
🖳 Go to “ Run“ – sfc
লিখে এন্টার করুন।
🖳 . Go to “ Run“ – Recent
লিখে এন্টার করুন। এখন Recent টেম্পোরারী ফাইল গুলো ডিলিট করুন।
🖳 .
প্রতিটা ড্রাইভের উপর মাউসের রাইট বাটুন ক্লিক করুন তারপুর প্রপারট্রিজ এ ক্লিক করুন ডিস্ক ক্লিনআপ এ ক্লিক করুন। আশা করি আপনারকম্পিউটার এ অনেক গতি বেড়ে যাবে। পুরাতন কম্পিউটার এর জন্য বেশী কার্যকরী।
🖳 মাই কম্পিউটার এ যান এরপর প্রতিটা ড্রাইভ কে defragment করেন. defragment করার জন্য যা যা করতে হবে যে কোনো ড্রাইভ এরউপর রাইট ক্লিক করেন প্রপার্টিজ এ যান এরপর টুলস এ ক্লিক করুন এখান থেকে Defragment now এ ক্লিক করুন এরপর সবগুলো ড্রাইভ defragmentকরুন. ব্যস হয়ে গেল এখন আপনার কম্পিউটার এর গতি আগের চেয়ে অনেক বেশি পাবেন বলে আশা করি.
🖳 অপ্রয়জনীয় কোন সফটওয়্যার ইনস্টল করবেন না। প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন এবং Hard Disk চেক করার জন্য Start Menu থেকে Run ক্লিক করে লিখুন chkdsk এরপর Ok ক্লিক করুন, দেখবেন Hard Disk চেক হচ্ছে।
🖳 আপনার hard disk এ মিনিমাম দুইটি Partition করুন এবং বড় Software গুলো সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন। সব Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখতে হবে যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে Virtual Memory হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
🖳
Start Menu থেকে Run চালু করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন। সিস্টেম কনফিগারেশন উইন্ডো এলে startup ট্যাবে ক্লিক করুন। তালিকায় থাকা দরকারি প্রোগ্রাম ও অ্যান্টিভাইরাস ছাড়া অন্য প্রোগ্রামগুলো থেকে টিক উঠিয়ে দিন অথবা Disable করুন। তারপর ok করুন।
🖳 আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন Application চালু করবেন না। বড় সাইজের image ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে ব্যবহার করবেন না।ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেন না। আপনি জানেন কি? ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার কম্পিউটারকে RAM হতে অব্যবহারিত files দুর করবে।
🖳 অনেক সময় PC-এর RAM কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে দিলে অনেকটা গতি বাড়ে। এটা করার জন্য- My Computer -এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance ক্লিক করে performance settings এ ক্লিক করে advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok করে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size আপনার PC-এর RAM দ্বিগুণ এবং Maximum size এ RAM চারগুন দিলে ভাল হয়।
🖳 কম্পিউটার থেকে Delete করা ফাইল Recycle Bin-এ জমা হয়। Recycle Bin-এ বেশী ফাইল জমা হলে কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। তাই নিয়মিত Recycle Bin পরিস্কার রাখতে হবে। কম্পিউটারে কখনো থিম ইনস্টল করবেন না, থিম, অ্যানিমেটেড ওয়ালপেপার, ভয়েস ক্লক ইত্যাদি কম্পিউটারকে ধীরগতি দেয়। কম্পিউটারের ডেস্কটপে অতিরিক্ত ফাইল বা ফোল্ডার রাখলে, তা কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। তাই ডেস্কটপে বেশি ফাইল না রাখাই ভাল। প্রত্যেক ড্রাইভে কমপক্ষে ১৫% জায়গা খালি রাখতে হবে, এতে কম্পিউটারের গতি বাড়বে। একটি ভাল মানের আপডেটেড অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন, একাধিক এন্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন না কারন এটি কম্পিউটারকে ধীর গতি করে দেয়।
হার্ডডিস্ক ভাল রাখার উপায়ঃ
🖬
হার্ডডিস্কের প্রধান শত্রু হলো ধুলাবালি। ধুলাবালির ছোট ছোট কণা হার্ডডিস্কের হেড নষ্ট করতে পারে। এতে হার্ডডিস্ক নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই যতটা সম্ভব ধুলাবালি থেকে হার্ডডিস্ককে দূরে রাখতে হবে।
🖬 হার্ডডিস্কের তাপমাত্রা নিয়মিত ভাবে পর্যেবেক্ষন করতে হবে। প্রয়োজনে ক্রিটিক্যাল তাপমাত্রা সেট করতে হবে, যাতে হার্ডডিস্ক গরম হয়ে গেলে সংকেত দেয়। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ক্ষেত্রে কম্পিউটারকে স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখতে হবে।
🖬 সুযোগ অনুযায়ী বছরে অন্তত একবার হার্ডডিস্কের ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে ডিস্ক লো লেভেল ফরম্যাট করে নেওয়া। এতে ব্যাড সেক্টরসহ হার্ডডিস্কে অন্যান্য সমস্যা দুর হয়ে যায়।
🖬
প্রয়োজনে উইন্ডোজের ইনডেক্সিং বন্ধ করে দিতে পারেন। কারণ ইনডেক্সের কারণে অযথাই ডিস্ক ঘুরতে থাকে তাতে শক্তি ক্ষয় হয়। সিস্টেম রিস্টোর অফ করে রাখা ভাল। কারণ সিস্টেম রিস্টোর চালু থাকলে হার্ডডিস্কের পারফরম্যান্স ধীরগতির করে দেয়।
🖬 মনে রাখবেন কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমে পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ফিচার রয়েছে। এগুলো অনেকেই অপ্রয়োজনীয় মনে করেন, কিন্তু এগুলো মোটেও অপ্রয়োজনীয় নয়, বরং এগুলোর মাধ্যমেই আপনার কম্পিউটারটি তথা হার্ড ড্রাইভটি স্লিপ মোডে যাবে তাতে হার্ড ড্রাইভ ভাল থাকবে। তবে কাজ শেষে সম্পূর্ণভাবে কম্পিউটার বন্ধ করে রাখাই ভাল।
🖬 এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভের ক্ষেত্রেও খেয়াল রাখা দরকার। কম্পিউটারের সাথে কানেক্ট করার সময় অতিরিক্ত সাবধানতা বজায় রাখাতে হবে, কাজ শেষে অবশ্যই হার্ড ড্রাইভ সেইফলি রিমুভ করতে হবে।
পেন্ড্রাইভ বা মেমোরী থেকে ভাইরাস কম্পিটারে না আসার জন্য যা করতে হবেঃ
Start Menu থেকে Run-এ গিয়ে gpedit.msc লিখে ok করুন তাপর User configuration –এ (+) ডাবল ক্লিক করুন তারপর administrative Template ডাবল ক্লিক করে system-এ ডাবল ক্লিক করুন Turn off Auto play ক্লিক করুন তারপর Enable করার পর Turn off Auto play on করে All drives সিলেক্ট করার পর ok করে বেরিয়ে আসুন। দেখবেন এখন পেন্ড্রাইভ বা মেমোরী থেকে ভাইরাস কম্পিটারে আসবে না।
কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স
১. প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
২. Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।৩. কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
৪. রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
৫. বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
৭. কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
৮. প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
৯. অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
১০. ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
১১. নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।
Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয়?
🖳 কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
🖳
কম্পিউটার র্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
🖳
কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
🖳
যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
🖳 hard disk
এ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
🖳
অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
🖳
কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
🖳
হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
🖳
কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।
No comments:
Post a Comment